আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা সবাই চাই সুস্থ ও ফিট থাকতে। কিন্তু জিমে যাওয়ার সময় নেই, অফিস বা পড়াশোনা আরেকটু ব্যস্ত। তাহলে কীভাবে ঘরে বসেই ফিটনেস বজায় রাখা যায়, এমনভাবে যাতে কোনোদিন ডাক্তার দেখাতে না যেতে হয়? 😎 এই আর্টিকেলে আমরা দেখব সহজ, মজার, এবং বিগিনার-ফ্রেন্ডলি উপায়ে ঘরে বসে শরীরকে সুস্থ রাখা সম্ভব। ১. দৈনন্দিন ছোট ছোট ব্যায়াম – বড় ফলাফল ফিটনেস মানে জিমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যায়াম নয়। প্রতিদিন ১৫-৩০ মিনিট ছোট ছোট ব্যায়াম করলেই শরীরের ফ্যাট কমানো, পেশি টোন করা এবং শক্তি বৃদ্ধি সম্ভব। স্কোয়াট: ২০-৩০টি স্কোয়াট লেগস ও হিপস ফিট রাখে। পুশ-আপ: ১০-১৫টি পুশ-আপ করে বাঁহু ও চেস্ট শক্তিশালী হয়। সিট-আপ: পেটে চর্বি কমাতে ১৫-২০টি সিট-আপ করুন। মজার গল্প: আমার বন্ধু রবিন প্রথমে ভাবছিল, “এত ছোটো ব্যায়াম কি কাজ করবে?” 😆 এক মাস পর তার লেগসের ফ্যাট কমতে শুরু করল। ২. বাড়ির কাজকর্মকেও ব্যায়াম বানান ঝাড়ু দেওয়া, বাসন ধোয়া, কাপড় ঘষে ধোয়া – সব কাজই যদি ঠিকভাবে করা হয়, কার্ডিও ব্যায়াম হিসেবে কাজ করে। ঝাড়ু দেওয়ার সময় ব্যাক এবং কাঁধ ঠিক রা...
আমাদের দেশে ১০,০০০ টাকার মধ্যে অফিসিয়াল ওয়ারেন্টি সহ স্মার্টফোন খুঁজে পাওয়া এখন একটু চ্যালেঞ্জিং—তবু অসম্ভব নয়। এই গাইডে আমরা এমন সব মডেল বেছে নিয়েছি যেগুলো বাংলাদেশে সহজলভ্য , বাজেটের মধ্যে পড়ে এবং একদম বিগিনার‑ফ্রেন্ডলি । আপনি যদি প্রথম স্মার্টফোন কিনতে চান, বাচ্চাদের অনলাইন ক্লাসের জন্য ফোন দরকার হয়, বা সেকেন্ডারি ফোন নিতে চান—এই লেখাটি আপনার জন্য। কিভাবে আমরা বাছাই করেছি বাজেট সীমা: ১০,০০০ টাকা (কিছু ক্ষেত্রে ৯–১০ হাজার রেঞ্জে নেয়া হয়েছে)। বাংলাদেশে প্রাপ্যতা: অফিসিয়াল/অথরাইজড চ্যানেলে মডেলটি বাংলাদেশে পাওয়া যায়। বিগিনার‑ফ্রেন্ডলি ফিচার: বড় স্ক্রিন, ভালো ব্যাটারি, প্রয়োজনীয় সেন্সর/ফিঙ্গারপ্রিন্ট (যেখানে আছে)। ট্রাস্টেড কনফিগ: কমপক্ষে ৩GB RAM বা ৬৪GB স্টোরেজ থাকা ভ্যারিয়েন্টকে অগ্রাধিকার। নোট: বাজারদর ভিন্ন দোকান/শহরে সামান্য কম‑বেশি হতে পারে এবং সময়ের সাথে পরিবর্তনও হতে পারে। এজন্য নিচে প্রতিটি ফোনের শক্তি‑দুর্বলতা স্পষ্ট করে দিয়েছি যাতে আপনি দোকানে গিয়ে সহজে তুলনা করতে পারেন। ১০,০০০ টাকার মধ্যে প্রস্তাবিত স্মার্টফোনসমূহ ...
বাস্তব চিত্র ভাবুন তো – আপনি একটি নতুন মোটরসাইকেল বা গাড়ি কিনেছেন। রাস্তায় নামার আগে আনন্দে ভরপুর, কিন্তু প্রথমেই শুনতে হলো 👉 “ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে হবে।” কথাটা যত সহজ শোনায়, বাস্তবে ততটাই জটিল মনে হয়। অনেকে মাসের পর মাস ঘুরছেন লাইসেন্স করতে গিয়ে, কারো কাগজপত্রে সমস্যা হচ্ছে, আবার কেউ পরীক্ষার ভয়ে পিছিয়ে যাচ্ছেন। আমাদের দেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স করা এখনো অনেকের কাছে একটা দুঃসাহসিক অভিযান । ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে গিয়ে সাধারণ যে সমস্যাগুলো হয় ১. অনলাইনে আবেদন করতে না জানা BRTA এখন অনলাইনে আবেদন নিচ্ছে। কিন্তু সবাই কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহার করে ফর্ম পূরণ করতে পারে না। ছবি আপলোড, ফি পরিশোধ, ফর্ম প্রিন্ট – এগুলো অনেকের কাছেই কঠিন মনে হয়। ২. দালালের ঝামেলা এটা সবচেয়ে বড় সমস্যা। অনেক দালাল প্রলোভন দেখায় 👉 “আপনার লাইসেন্স আমরা করে দেবো, শুধু কিছু অতিরিক্ত টাকা দিন।” ফলাফল – অনেক সময় টাকা হারাতে হয়, আবার ফেক লাইসেন্সও বানিয়ে দেয়। ৩. কাগজপত্রে ভুল জাতীয় পরিচয়পত্র (NID), ছবি, আবেদন ফর্ম – এদের মধ্যে সামান্য ভুল থাকলেও আবেদন বাতিল হতে পারে। নামের বানান, জন্ম তারিখ, ঠিকানা – এগুলো...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন